হাসপাতালে ২৫ জন চিকিৎসক থাকার কথা কিন্তু বর্তমানে রয়েছে পাঁচ জন। ফলে স্বল্প ডাক্তার দিয়ে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হয়। এ বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানানোর পরেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। তিনি আরও বলেন, হাসপাতালে আবাসিক কোয়ার্টারের নিরাপত্তার জন্য গেট নির্মাণ ও মোটরসাইকেল, বাইসাইকেল রাখার জন্য গ্যারেজ নির্মাণ করা হয়েছে। বিভিন্ন ক্লিনিক পরিদর্শনের জন্য একটি মোটরসাইকেল ব্যবহার করা হয়। তিনি আক্ষেপ করেই বলেন, কৃষি বিভাগে মাঠ পরিদর্শনের জন্য প্যাজেরো গাড়ি প্রদান করা হয়েছে। অথচ স্বাস্থ্য বিভাগে এ ধরনের কোন ব্যবস্থা নেই। ফলে মোটরসাইকেল দিয়েই উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে পরিদর্শন করতে হিমশিম খেতে হয়। এছাড়া ওষুদের সংকট থাকায় রোগীদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্রয়োজনীয় ওষুধ বাইরে থেকে কিনতে হয়। প্রসূতিদের সিজার করার ব্যবস্থা ইতিপূর্বে এখানে ছিল। কিন্তু বর্তমানে অ্যানেস্থেশিয়া গাইনি সার্জারি কনসালটেন্ট না থাকায় এ কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। আক্কেলপুর উপজেলা, বদলগাছী ও ক্ষেতলাল উপজেলার আংশিক এলাকার জনগণ এই হাসপাতালের উপর নির্ভশীল। কিন্তু ডাক্তার সংকটের কারণে প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন এলাকাবাসী।


No comments:
Post a Comment